হুন্দাই এবং কিয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৩.৪ মিলিয়ন যানবাহন ফিরিয়ে নিচ্ছে এবং ইঞ্জিনে আগুন লাগার ঝুঁকির কারণে মালিকদের তাদের বাইরে পার্ক করতে বলছে।
২০১০ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত হুন্দাইয়ের সান্তা ফে এসইউভি এবং কিয়া’র সোরেন্তো এসইউভি সহ একাধিক গাড়ি এবং এসইউভি মডেলের রিকলগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল হাইওয়ে ট্র্যাফিক সেফটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনএইচএসএ) বুধবার পোস্ট করা নথিতে বলা হয়েছে, অ্যান্টি-লক ব্রেক কন্ট্রোল মডিউলটি তরল লিক করতে পারে এবং বৈদ্যুতিক শর্ট ের কারণ হতে পারে, যা গাড়িগুলি পার্ক িং বা চালানোর সময় আগুন ধরে যেতে পারে।
মেরামত না হওয়া পর্যন্ত গাড়ি নির্মাতারা মালিকদের বাইরে এবং কাঠামো থেকে দূরে পার্ক করার পরামর্শ দিচ্ছে।
ডিলাররা মালিকদের বিনা মূল্যে অ্যান্টি-লক ব্রেক ফিউজ প্রতিস্থাপন করবে। কিয়া নথিতে বলেছে যে তারা ১৪ নভেম্বর থেকে মালিকদের কাছে বিজ্ঞপ্তি পত্র প্রেরণ করবে। হুন্দাইয়ের জন্য তারিখটি ২১ নভেম্বর।
হুন্দাই যুক্তরাষ্ট্রে ক্ষতিগ্রস্ত যানবাহনে ২১টি অগ্নিকাণ্ডের খবর দিয়েছে এবং ধোঁয়া, পোড়ানো ও যন্ত্রাংশ গলে যাওয়াসহ আরও ২২টি ‘তাপীয় ঘটনা’ ঘটেছে বলে নথিতে বলা হয়েছে। কিয়া ১০টি দাবানল ও গলে যাওয়ার ঘটনা জানিয়েছে। হুন্দাই এক বিবৃতিতে বলেছে যে মালিকরা যানবাহন চালানো চালিয়ে যেতে পারেন এবং কোনও দুর্ঘটনা বা আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, গ্রাহকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
Step-by-step resume building techniques that helps you to land your dream jobs in Canada.
It’ll help you in your Job Search. Let’s break it down below, with the help of different colors so that you can find out what is what easier
Note:
Education at the top if a student/new grad, move to bottom after experiences once early in career/professional.
ডীনস্ অ্যাওয়ার্ড- ২০২২ এর পিছনের গল্পটি শুনতে চাই !
আসলে, দীর্ঘ ১৮২৫ টা দিনের প্রতীচীর একটু একটু করে বেড়ে ওঠার গল্প। ২০১৭ সালে বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি ডিপার্টমেন্টে, সত্যি কথা বলতে একেবারে শূণ্য আশা আর অনুভূতি নিয়ে ভর্তি হয়েছিলাম। আজীবন নিজেকে নিয়ে মাইনাস কনফিডেন্সে ভোগা আমি শেষবারের মতো একটু মাথা তুলে বাঁচার চেষ্টা করেছিলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষে। ডাক্তারি পড়ার স্বপ্ন, লক্ষী মেয়ে হওয়ার চেষ্টা করা, মানুষের মন জুগিয়ে চলা এসব কিছু মাথা থেকে একেবারে ঝেড়ে ফেলে স্বতন্ত্রভাবে নিজের জীবনটা উপভোগ করার চেষ্টা শুরু করি। লক্ষ্য রেজাল্টের দিকে ছিলোনা, বরং, পরিচিত গন্ডির বাইরে গিয়ে এক্সপ্লোরিং এর দিকে ছিলো। ক্লাবিং করতাম, ছবি আঁকা, আবৃত্তি, উপস্থাপনা, গান কোনোকিছুই বাদ দেইনি। গোগ্রাসে বই আর মুভি-সিরিজও গিলেছি প্রায় প্রতিদিন। আমি বলবো না সবদিক সামলে রেখে সেরা হবার চেষ্টা করেছি। আমি শুধু একটু ভালো থাকতে চেয়েছি, স্বাধীন হতে চেয়েছি, নিজেকে চিনতে চেয়েছি, নিজেকে প্রাধান্য দিয়েছি। এই ভালো থাকতে চেষ্টা করাটাই আমার জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। টানা ২ মাসের ফাইনাল এক্সামগুলোতে শক্ত থাকতে সাহায্য করেছে। আমার এই প্রাপ্তি উৎসর্গ করছি আমার আম্মুকে, যে আমাকে শক্ত হতে শিখিয়েছে; আমার বাবাকে, যে এই পুরুষতান্ত্রিক সমাজে আমার পায়ে শেকল পরায়নি, বরং উড়তে শিখিয়েছে; আমার নানুকে, যে কোনোদিনও আমার উপর থেকে বিশ্বাস হারায়নি, আমার প্রতিটা অর্জনকে উদযাপন করেছে। সবশেষে ইউরির কথা বলতেই হয়, যে আমার হাত ধরতে কোনোদিন দ্বিধা করেনি। আসলে আরো অসংখ্য মানুষকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানানো উচিত। আমার সুবৃহৎ পরিবার, বিভাগের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকরা, বন্ধু-বান্ধব-সবার কাছে আমি ঋণী।
আপনার বেড়ে ওঠা?
আমার জন্ম ১৯৯৭ সালে গাইবান্ধা জেলায়। গাইবান্ধা আমাদের পৈতৃক নিবাস। আমার বাবার বাড়ি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় এবং মা’র বাড়ি পলাশবাড়ি উপজেলায়। এই পলাশবাড়ি উপজেলার ইউনিক কিন্ডার্গার্টেনে আমি ভর্তি হই এবং সেখানে ২য় শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা শেষে ২০০৬ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্কুলে ৩য় শ্রেণিতে ভর্তি হই। এর পর থেকে বাকি শিক্ষাজীবন আমার রাজশাহীতেই কেটেছে।
বিভিন্ন পরীক্ষার ফলাফল গুলো জানতে চাচ্ছি!
এই বিদ্যালয় থেকে ২০১৪ সালে এস.এস.সি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ (গোল্ডেন) পেয়ে উত্তীর্ণ হই। এর পরে রাজশাহী নিউ গভ. ডিগ্রী কলেজ থেকে ২০১৬ সালে জিপিএ ৫ (গোল্ডেন) পেয়ে ২০১৬-১৭ সেশনে ভর্তি হই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগে। প্রথম বর্ষে আমার জিপিএ ৩.৮২ থাকলেও পরবর্তী বর্ষগুলোতে ক্রমান্বয়ে ৩.৯৫, ৩.৯২, এবং শেষ বর্ষে ৪.০০ অর্জন করি এবং অনার্সে সিজিপিএ দাঁড়ায় ৩.৯৩। সম্প্রতি আমি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ডীনস্ অ্যাওয়ার্ড- ২০২২’ এর জন্য মনোনয়ন পাই। গত ০৭.০৬.২০২৩ তারিখে আমাদের বিভাগের আরও ছয় জনের সাথে আমি এই পুরষ্কার গ্রহণ করি।
অন্য কোন বৃত্তি পেয়েছেন?
B.Sc. ডিগ্রী লাভের পরপরই একই বিভাগে মাস্টার্সে ভর্তি হই এবং একইসাথে বিভাগের Laboratory of Environmental Health Sciences এ আমার গবেষণার হাতেখড়ি হয়। মাস্টার্স কোর্সের অন্তর্ভুক্ত থিসিস এর জন্য ২০২২ সালে National Science and Technology (NST) Fellowship – এর জন্য আবেদন করি। আমার থিসিসের বিষয় হচ্ছে ‘Exploring the association between chronic arsenic exposure and circulating leptin through a cross-sectional study”. আমার গবেষণা প্রস্তাবপত্রটি NST Fellowship-2022 এর জন্য মনোনীত হয়েছে৷ বর্তমানে আমি আমার থিসিসের টপিকটি নিয়ে গবেষণারত আছি। ইতোমধ্যেই ‘Cleodendrum viscosum leaves attenuate lead-induced neurotoxicity through upregulation of BDNF-Akt-Nrf2 pathway in mice” শীর্ষক আমাদের একটি গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। এখানে আমি কো-অথর হিসেবে আছি। গবেষণা প্রবন্ধটি প্রখ্যাত Elsevier এর Journal of Ethnopharmacology (IF 5.195) তে প্রকাশিত হয়েছে।
পড়াশুনা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য কোন সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন?
বিভাগের প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান সমিতিতে ‘সাংস্কৃতিক সম্পাদক’ পদে ২০১৭-২০১৮ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলাম। ২০১৭ সালে ১ম বর্ষে পড়াকালীন সময়ে BFDF কর্তৃক আয়োজিত Rajshahi University Freshers’ Debate Championship এ আমার দল রানার-আপ হয়। ২০১৮ সালে (২য় বর্ষ) American Society for Microbiology, International Student chapter of University of Rajshahi কর্তৃক আয়োজিত রিভিউ সাবমিশন কম্পিটিশনে প্রথম হই। ২০১৮-২০১৯ সাল পর্যন্ত প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রান বিজ্ঞান সমিতির ‘মহিলা সম্পাদক’ পদে কাজ করেছি। ২০২০ (৪র্থ বর্ষ) এ Biochemistry and Molechular Biology English Language club এর General Secretary এবং পরবর্তীতে একই ক্লাবের Vice President পদে নিযুক্ত হই। এখন এই ক্লাবে VP হিসেবে আছি।
সরকারি বৃত্তি নিয়ে আল ফারাবি কাজাক ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি , কাজাখস্তান এ স্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজিতে পড়াশুনা করতে যাচ্ছেন মাহাতাব আজমাইন রিফাত। বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষে পড়াকালীন সময় তিনি এই বৃত্তির জন্য মনোনীত হয়েছেন।
মাহতাব অ্যাজমাইন রিফাতের সাক্ষাৎকার :
বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পড়াকালীন সময়ে আপনি কিভাবে এই বৃত্তিটি লাভ করলেন?
ছোট বেলা থেকে ভালো ছাত্র হবার সুবাধে এসএসসি ও এইচসসিতে জিপিএ ৫ পেয়েছিলাম।কিন্তু এই জিপিএ ৫ এর শেষ কোথায় ? ভালো ছাত্র ছিলাম বলে সবাই ভেবেছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় চান্স পেয়ে যাব,কিন্তু কোথাও হলো না।তারপর ইয়ার গ্যাপ দিয়ে শুরু করলাম বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি যুদ্ধের প্রস্তুতি।তখন আমি একটা মেডিকেল প্রস্তুতির একটা মেসেঞ্জার গ্রুপে অ্যাড ছিলাম।সেইখানে আমার বেশ কিছু বন্ধু মহলের সাথে পরিচয় হয়। তারমধ্যে কিছু বন্ধু বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিয়ে আলাপ করতো।আসলে মূলত গল্পটার শুরু এখান থেকে- তাদের কাছ থেকে উৎসাহ পেয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার যাত্রা শুরু করি সময়টা ছিল ২০২০ সাল।
ঠিক তখন ঐভাবে আমি বিদেশ উচ্চ শিক্ষার জন্য যেসব ডকুমেন্টস লাগে জোগাড় করতে পারি নি।তবে আমার মাঝে ছিল প্রবল ইচ্ছা শক্তি কঠোর পরিশ্রম। আমি লেগে পড়লাম সব গোছানো আর রিসার্চ করে সেই সব শিক্ষাবৃত্তি গুলোতে আবেদন করা শুরু করি।বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি যুদ্ধ শেষে কোথাও চান্স না পেয়ে আমার ঠাই হলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। অনেক ভালো প্রস্তুতি নিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম বর্ষ ফাইনাল পরীক্ষা দিলাম কিন্তু আশানুরূপ ফলাফল করতে পারলাম না। এরপর থেকে আমার অনেকটাই মন ভেঙে গিয়ে বাইরে পড়াশোনা করার প্রতি আরো দৃঢ় মনবল তৈরি হয়েছে।
মূলত সরকারি স্কলারশিপ গুলোতে নিজে নিজে ঘরে বসে আবেদন করা শুরু করি। সর্বপ্রথম আমি তুর্কি সরকারি স্কলারশিপ আবেদন করি কিন্তু সেইটাই আমি সফল হয় নি।তারপরও আমি দমে যায় নি কারন আমি মনে মনে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যে আমার একটা স্কলারশিপ ম্যানেজ করতেই হবে আমাকে বিদেশ উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতেই হবে।তারপর আমি সব সরকারি বেসরকারি স্কলারশিপ গুলোতে আবেদন করতাম। আমি মনে ভাবতাম হোক বা না হোক আবেদন করব আমি।তারপর একে একে পাসপোর্ট,জন্ম নিবন্ধন, এন আই ডি, Recommendation letter, SOP জোগাড় করতে থাকি।এইখানে বলে রাখা ভালো যে LOR,SOP এই গুলো আমি অনেক ভাইয়া আপুদের কাছ থেকে জোগাড় করে আইডিয়া নিয়ে নিজের মতো করে লিখতাম।একে একে যখন অনেকগুলো স্কলারশিপ আবেদন করে ফলাফল পাচ্ছি না রিজেক্ট খাচ্ছিলাম। আর খুজছিলাম কি কারনে রিজেক্ট হচ্ছে কি ইমপ্রুভমেন্ট করা দরকার।নিজেকে আরও প্রস্তত করছিলাম।যেহেতু সবার কাছে শুনেছিলাম বাইরে যেতে হলে নাকি ECA ভূমিকা অনেক।যেই ভাবা সেই কাজ নেমে গেলাম বিভিন্ন অর্গানাইজেশনে ক্যাম্পাস এম্বাসেডর ,ভলেন্টিয়ার এর কাজ সেই সাথে ইন্টার্নশিপ ও করছিলাম বেশ কয়েকটা।বেশ ভালই সার্টিফিকেট অর্জন করলাম। এছাড়া ফ্রিল্যান্সিং টা শিখে রেখেছিলাম।ড্রাইভিং টা শিখেছিলাম কারন যেহেতু বাইরে যাব বলে।তারপর ফিনল্যান্ড আবেদন করি সেখানেও রিজেক্ট খাই।মালেশিয়ার আলবুখারিতে আবেদন করি সেখানেও কি কারনে জানি রিজেক্ট করল বুজলাম না।তারপর ইন্দোনেশিয়ার সোরাবায়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার অফার লেটার পাই।তারপর Study in india থেকে অফার লেটার পাই।আর অবশেষে আমি কাজাখস্তান সরকারি স্কলারশিপে আবেদন করি।এইখানে আবেদন প্রক্রিয়া ছিল একদম সোজা জাস্ট ডকুমেন্টগুলো সাবমিট করা। আগেই বলেছিলাম আমার কাছে সব ডকুমেন্টস জোগাড় করা ছিল তাই কস্ট করতে হয় নি।আবেদন করার পর এইখানে ২ টা ধাপ ছিল।১) সাইকোলজি টেস্ট ২) ইন্টারভিউ। আল্লাহর রহমতে আমি সাইকোলজি টেস্ট পাস করি।তারপর আসে ইন্টারভিউ মেইল।ইন্টারভিউ এর ব্যাপারে একটু বলি যেহেতু অনেক স্কলারশিপ এ আমি আবেদন করেছি ইন্টারভিউ দিয়েছি মোটামুটি একটা অভিজ্ঞতা হয়ে গিয়েছিল ইন্টারভিউতে কি রকম প্রশ্ন হতে পারে নিজেকে কি রকম কনফিডেন্ট রাখতে হয়। নিজেকে সেই ভাবে প্রস্তুত করে গেলাম ইন্টারভিউ বোর্ডে।যদিও ইন্টারভিউ টি হয়েছিল অনলাইনে।আমার ইন্টারভিউ বোর্ড একজন ম্যাডাম ছিল উনি বন্ধুসুলভ ও হাসি খুশি ছিলেন।আমাকে বেশ নরমাল প্রশ্ন করেছিল।আমি ঠিকঠাক মত উত্তর দিয়েছিলাম।আর দীর্ঘ দুমাস পর আমার কাঙ্খিত স্কলারশিপ টি পেলাম,তাও আবার আমার পছন্দের Space Engineering And Technologies সাবজেক্টের উপর।
আপনি কোন ওয়েবসাইট থেকে এই বৃত্তির জন্য আবেদন করেছিলেন?
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ শিক্ষা মন্ত্রণালয় https://www.shed.gov.bd/?fbclid=IwAR0hQMSoYLD6kEGjxlvGNGRaiAMSJ92azaPkxd-sHZo-ur0gMcvDl6l3fWs
আরো দেখতে পারেন https://enic-kazakhstan.edu.kz/en/post/94?fbclid=IwAR3U26wJY6RpM8zg-nns6DrDjJKwUzTgX9baNAZDW6WhNelGtayrwhoIxpg
যারা আপনার মত বৃত্তি পেতে চায় তাদের জন্য কিছু বলুন!
সবশেষ একটা কথাই বলব ,নিজের ইচ্ছা শক্তি,সাহস পরিশ্রম করতে পারলেই সব সম্ভব,নিজের পথ নিজেকেই খুজে নিতে হবে।আমার জন্য দোয়া করবেন ,আর সবার জন্য শুভ কামনা।
Date: August 3, 2023 : In a competitive job market, attracting top talent is half the battle, but retaining them for the long haul is an entirely different challenge. Many organizations have faced the issue of new hires leaving within the first year of employment, which not only hampers productivity but also incurs substantial recruitment costs. To combat this alarming trend, businesses are turning to culture-oriented interviews to ensure prospective employees align with their company values and principles from the get-go. Here are seven crucial culture questions that companies are now asking candidates during interviews, aiming to foster a positive and supportive work environment.
This question sheds light on the organization’s ability to identify and address potential issues that lead to employee turnover. Understanding why a past employee chose to leave helps gauge how well the company has evolved to rectify any previous concerns.
As the line between work and personal life blurs, candidates seek organizations that prioritize work-life balance. By offering remote work and flexible hours, companies can attract candidates who appreciate autonomy and trust in their ability to deliver results.
A culture of open communication is critical in ensuring employee satisfaction and engagement. Companies that actively encourage feedback and provide various channels for employees to express their concerns create an environment of trust and transparency.
Regular feedback mechanisms enable organizations to adapt quickly to employee needs and concerns. Candidates are likely to be more attracted to companies that value continuous improvement and actively seek input from their workforce.
Regular interactions with managers foster a strong sense of support and guidance. When employees feel connected to their superiors, they are more likely to feel valued and invested in their roles within the organization.
The ability to handle failure constructively is vital for employee growth and development. Companies that demonstrate a commitment to employee success, even in the face of setbacks, cultivate an environment of learning and improvement.
A coaching-oriented management style emphasizes employee development over criticism. Candidates are drawn to companies that invest in their employees’ skill enhancement and focus on building strengths rather than dwelling on weaknesses.
By incorporating these culture questions into their interview process, companies aim to establish a positive and nurturing work environment. By focusing on cultural fit, employers increase the likelihood of hiring candidates who are aligned with the company’s values and mission, ultimately reducing employee turnover and promoting long-term success.
In a rapidly changing job market, organizations must adapt to meet the evolving needs of their employees. As companies embrace a culture-first approach, they stand to gain a competitive advantage by attracting and retaining top talent that propels them toward continued growth and prosperity.
Above all,
Look for signs of open/honest conversation. Interviews are a two way street.
Ph.D. position available in Food Science at Penn State University!
A Ph.D. position available at Food Science Department. The successful candidate will work on plant proteins, food enzymology, and biocatalysis, starting Spring 2024. They are seeking a highly motivated candidate with backgrounds in food chemistry, biomaterials, biotechnology, or related areas. Interested candidates must apply by August 15, 2023, https://gradschool.psu.edu/graduate-admissions/how-to-apply/. If you have any questions, feel free to contact Prof. Zhang, yjz5549@psu.edu
কানাডা সরকারের পরিসংখ্যান বিভাগ বয়স্ক মানুষের ভিতরে (38,941 জন কানাডিয়ান 65 বছর বা তার বেশি বয়সী)একাকীত্বের (loneliness) একটি জরিপ চালিয়েছে। এখানে কিছু মূল হাইলাইট রয়েছে:
• অভিবাসীরা যারা প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে এসেছেন (18 থেকে 44 বছর বয়সী) এবং দীর্ঘমেয়াদী অভিবাসী (কানাডায় অভিবাসনের পর থেকে 20 বছর বা তার বেশি) কানাডিয়ান বংশোদ্ভূত ব্যক্তিদের তুলনায় একাকীত্বের ঝুঁকি বেশি।
• 2019/2020-এ, আনুমানিক 1.1 মিলিয়ন বয়স্ক কানাডিয়ান (65 বছর বা তার বেশি) একাকীত্ব অনুভব করেছেন, যেখানে পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের একাকীত্বের সম্ভাবনা বেশি (23% বনাম 14.6%)৷
• ইউরোপীয় এবং অ-ইউরোপীয় অভিবাসী উভয়েরই কানাডিয়ান-জন্মকৃত জনসংখ্যার তুলনায় একাকীত্বের সম্ভাবনা বেশি বলে দেখা গেছে।
গবেষণা প্রকাশনা ছাড়াই পিএইচডির জন্য আবেদন করা গর্তযুক্ত নৌকা ব্যবহার করার মতো, যেখানে বেঁচে থাকার চেয়ে ডুবে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
আপনি যদি পিএইচডি-র জন্য আবেদন করেন তবে আপনাকে অবশ্যই বাস্তব গবেষণা আউটপুট দিয়ে আপনার গবেষণা প্রোফাইলকে শক্তিশালী করতে পরিচালনা করতে হবে, সাধারণত এই আউটপুটগুলি প্রকাশনা। প্রকাশনা সাইটগুলি যত ভাল হবে, আপনার প্রোফাইলে তত বেশি প্রভাব পড়বে।
যাইহোক, আপনি যদি কোনও গবেষণার ব্যস্ততা খুঁজে না পান, বলুন ইন্টার্নশিপ বা RAships, অথবা যদি আপনার আবেদনের সময়সীমা কাছাকাছি হয়, অন্তত প্রিপ্রিন্ট সার্ভার বা আর্কাইভগুলিতে আপনার কাজ প্রকাশ করার কথা বিবেচনা করুন। এই প্ল্যাটফর্মগুলি সাধারণত আনুষ্ঠানিক প্রকাশনার জন্য প্রয়োজনীয় দীর্ঘ সমকক্ষ পর্যালোচনা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাওয়ার আগে গবেষকদের তাদের ফলাফলগুলি ভাগ করার অনুমতি দেয়।
সুবিধা:
1. আপনার গবেষণা প্রদর্শন করুন: প্রিপ্রিন্ট সার্ভারগুলি আপনার গবেষণা দক্ষতা এবং আপনার ক্ষেত্রের জ্ঞানের অংশে অবদান রাখার আপনার ক্ষমতা প্রদর্শনের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করতে পারে, এমনকি যদি আপনার কাজটি আনুষ্ঠানিক সমকক্ষ পর্যালোচনার মধ্য দিয়ে নাও থাকে।
2. গতি: ঐতিহ্যগত প্রকাশনার পিয়ার-রিভিউ প্রক্রিয়া কয়েক মাস সময় নিতে পারে, বছর না হলে। পিএইচডি আবেদনের সময়সীমার জন্য, এটি একটি উল্লেখযোগ্য বাধা হতে পারে। প্রিপ্রিন্ট সার্ভারগুলি এই সমস্যার সমাধান করে।
3. সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া: একবার আপনার কাজ একটি প্রিপ্রিন্ট সার্ভারে আপলোড হয়ে গেলে, এটি বিশ্বব্যাপী গবেষণা সম্প্রদায়ের জন্য পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য উপলব্ধ; যা আপনার কাজ উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।
4. আপনার আবেদন উন্নত করুন: আপনার পিএইচডি অ্যাপ্লিকেশনে, আপনি আপনার প্রিপ্রিন্টের লিঙ্কটি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন, যার ফলে ভর্তি কমিটি আপনার গবেষণা আউটপুটে সরাসরি অ্যাক্সেস দেয়।
5. স্বাধীনতা : বেশিরভাগ নামকরা জার্নাল এবং কনফারেন্সে একটি উচ্চমানের কাজের পাশাপাশি আপনার সহ-লেখক হিসাবে প্রতিষ্ঠিত গবেষকদের প্রয়োজন। প্রত্যেকেই তাদের থাকার জন্য যথেষ্ট ভাল নেটওয়ার্ক পরিচালনা করতে পারে না, সেক্ষেত্রে সংরক্ষণাগারগুলি আপনার কাছে যেতে পারে!
এখানে প্রিপ্রিন্ট সার্ভারের একটি তালিকা :
💠 arXiv: গণিত, পদার্থবিদ্যা, জ্যোতির্বিদ্যা, বৈদ্যুতিক প্রকৌশল, কম্পিউটার বিজ্ঞান, পরিমাণগত জীববিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, এবং পরিমাণগত অর্থ।
💠বায়োআরক্সিভ: জীবন বিজ্ঞান।
💠ChemRxiv: রসায়ন এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্র।
💠PsyArXiv: মনস্তাত্ত্বিক বিজ্ঞান।
💠SocArXiv: সামাজিক বিজ্ঞান।
💠engrXiv: ইঞ্জিনিয়ারিং।
💠আর্থআর্ক্সিভ: আর্থ সায়েন্সেস।
💠Preprints.org: মাল্টিডিসিপ্লিনারি।
💠OSF প্রিপ্রিন্টস: মাল্টিডিসিপ্লিনারি।
💠PeerJ প্রিপ্রিন্টস: জীববিজ্ঞান, চিকিৎসা, পরিবেশগত এবং কম্পিউটার বিজ্ঞান।
💠SSRN: সামাজিক বিজ্ঞান এবং মানবিক।
💠PhilSci-আর্কাইভ: বিজ্ঞানের দর্শন।
💠LingBuzz: ভাষাবিজ্ঞান।
💠SportRxiv: খেলাধুলা এবং ব্যায়াম-সম্পর্কিত গবেষণা।
💠AgriXiv: কৃষি এবং সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞান।
💠viXra: বিজ্ঞান এবং গণিতের বিভিন্ন ক্ষেত্র।
💠HAL: সমস্ত একাডেমিক ক্ষেত্র।
দ্রষ্টব্য: একটি প্রিপ্রিন্ট সার্ভারে আপনার কাজ আপলোড করা আপনাকে পিয়ার-পর্যালোচিত জার্নালে প্রকাশ করা থেকে বাধা দেয় না, তবে আপনার আগ্রহের জার্নালগুলির নীতিগুলিও পরীক্ষা করা বুদ্ধিমানের কাজ৷
বাংলাদেশে মার্কিন দূতাবাস ২০২৪/২৫ ফুলব্রাইট ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট (FLTA) প্রোগ্রামের জন্য আবেদনের আহ্বান করেছে। ফুলব্রাইট প্রোগ্রাম হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়ার লক্ষ্যে মার্কিন সরকারের ফ্ল্যাগশিপ আন্তর্জাতিক শিক্ষা বিনিময় কর্মসূচি। ফুলব্রাইট FLTA প্রোগ্রামটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট দ্বারা স্পনসর এবং ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন ইনস্টিটিউট দ্বারা পরিচালিত হয়।
To be eligible, interested candidates must meet the following requirements:
Applicants must demonstrate dependability, integrity, and professionalism. Material misrepresentation (e.g., plagiarism) at any time during the application or grant period is grounds for elimination or grant termination, as well as ineligibility for participation in future U.S. government-sponsored programs. Applicants must reside in their home countries throughout the nomination and selection process. Family members are not permitted to accompany participants during the program.
Application Package
Application Information and Deadline:
Applications are due by Saturday, July 15, 2023, at 11:59 p.m. (Bangladesh time).
For submitting online applications, please visit https://apply.iie.org/flta2024
For detailed application instructions, please visit: Instructions for Completing the 2024-2025 Fulbright FLTA Program Application
For further information, please contact Raihana Sultana, Cultural Affairs Specialist, at SultanaR1@state.gov.