Posts in Category: পড়াশুনা

চীন দেশে বৃত্তি নিয়ে পড়তে যেতে কি করনীয় ?

আগামী বছর যারা চীন দেশে বৃত্তি নিয়ে পড়তে যেতে চান- তাদের কি করনীয় সেই বিষয়ে কথা হচ্ছিল মো: শফিউল ইসলামের সাথে। আসছে সেপ্টেম্বর থেকে বেইজিং এর চায়না এগ্রিকালচারাল ইউনিভার্সিটিতে তিনি শুরু করতে যাচ্ছেন  মাস্টার্স-ইন-প্ল্যান্ট প্যাথলজি এবং তিনি চীনা সরকারের শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে এই প্রোগ্রামে অধ্যায়ন করতে যাচ্ছেন।

প্রশ্ন : চীন দেশে বৃত্তি নিয়ে পড়তে যেতে কি করনীয় ?

যারা সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইনটেকে চীনে আসতে চাচ্ছেন তারা IELTS এর জন্য প্রিপারেশন নেওয়া শুরু করে দিতে পারেন। চীনে Chinese government scholarship এর সাধারনত ২ টা ক্যাটাগরি Type- A এবং Type- B। দুইটা স্কলারশীপের সুযোগ সুবিধা একই কিন্তু Type- A যদি পেয়ে যান তাহলে রাউন্ড এয়ার টিকেট টা ফ্রি দেওয়া হয়। Type A এর আবেদন শুরু হয় মিড ডিসেম্বর থেকে। তাই Type -A ধরতে হলে আপনাকে নভেম্বরের প্রথম সপ্তার মধ্যেই IELTS টা দিয়ে ফেলতে হবে। চীন IELTS এর কদর অনেক। IELTS এ ভালো স্কোর তুলতে পারলে চান্স অনেকটা বেড়ে যায়, কারন ম্যাক্সিমামই MOI (medium of Instruction)দিয়ে আবেদন করে।

Type A এর আবেদন হয় বাংলাদেশ শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমে। আবেদনপত্র সার্কুলার টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। Type A তে আপনি সর্বোচ্চ দুইটা ভার্সিটি তে আবেদন করতে পারবেন।

আর Type B তে পারবেন একটা। এই মোট ৩ টা ভার্সিটিতে আবেদন করতে পারবেন Chinese government scholarship ( CSC) এর মাধ্যমে। কিন্ত Type B টা হয় ইউনিভার্সিটি ট্র‍্যাকের মাধ্যমে অর্থাৎ আপনাকে সরাসরি ইউনিভার্সিটিতে আবেদন করতে হবে এবং CSC website এ আবেদন করতে হবে। আর Type A তে Education ministry + CSC website এ আবেদন করতে হয়। কিন্তু এই বছর থেকে Type A তে একটু চেঞ্জ এসেছে।Bangladesh Education Ministry এখন প্রি এডমিশন লেটার চাচ্ছে যা আপনাকে আগেই সংগ্রহ করতে হবে, আপনি যেই ভার্সিটিতে আবেদন করবেন সেই ভার্সিটি থেকে। এক্ষেত্রে আপনি ভার্সিটিতে আপনার সকল ডকুমেন্টস মেইল করে বলবেন যে, আপনি Type A এর জন্য আবেদন করতে চান। ভার্সিটি আপনার ডকুমেন্ট চেক দিয়ে ইলিজিবল মনে করলে প্রি এডমিশন লেটার দিয়ে দিবে। কিন্ত এটা ম্যান্ডাটরি না। আপনি শুধু মাত্র প্রফেসরের থেকে যে Acceptance letter নিবেন সেটা দিলেও হবে। কিন্তু type A scholarship is very competitive and uncertain. প্রফেসর খুজতে শুরু করবেন লেট অক্টবর থেকে। প্রফেসর কে মেইল করার নিয়ম সব দেশে মোটামোটি একই। CSC scholarship এর সুবিধা : Free air fare ( only for Type A scholar) Tuition fee free Free accommodation Health insurance free Monthly stipend 3000 Yuan for Ms program ( Approx 51k BDT) And 3500 for PhD program ( Approx 60k BDT) যতদুর জানি চীনে লিভিং কস্ট তুলোনা মুলক ভাবে অনেক কম। বড় সহর গুলোয় ১২-১৫k আর ছোট শহর গুলোয় ৭-১০k এর মত খরচ হয়। তাই আপনি যদি এই স্কলারশীপ পেয়ে যান তাহলে ভালো একটা মানি সেভ করার সুযোগ থাকছে যেহেতু বাড়তি কোন আর খরচ এখানে নাই। আজকে CSC scholarship নিয়েই লিখলাম। পরবর্তী স্কলারশিপ গুলোর ডিটেইলস সিরিজ আকারে লিখবো ইনশাআল্লাহ। অন্যান্য ফুল স্কলারশীপ গুলো হলো: ANSO scholarship UCAS full scholarship Shanghai Government scholarship (SGS) APFNet scholarship GSCAAS scholarship Huazhong Agricultural University scholarship FAFU scholarship আপনারা চাইলে গুগল করে বিস্তারিত দেখতে পারেন। এসকল স্কলারশীপে আবেদন করার জন্য আবেদন ফি লাগেনা। শুধু China Agricultural University তে আবেদন ফি আছে। তাই আপনারা চেষ্টা করবেন সব গুলো স্কলারশীপে আলাদা আলাদা আবেদন করতে। তার জন্য আলাদা আলাদা professor manage করে Acceptance letter নিয়ে নিবেন। কারন আপনি জানেন না আপনার রিজিকে কোনটা আছে। আমি উপরের প্রায় সব গুলো স্কলারশীপের জন্য সেলেক্টেড হয়েছিলাম। শুধু CSC type A বাদ দিয়ে। প্রায় ১৬ টার মত প্রফেসরের থেকে Acceptance letter নিয়েছিলাম। আজ এই পর্যন্তই থাক। পরে একদিন লিখবো ANSO and UCAS full scholarship নিয়ে।

মো: শফিউল ইসলাম, চাইনিজ গভার্নমেন্ট স্কলারশীপ হোল্ডার-২০২৪, মাস্টার্স ইন প্ল্যান্ট প্যাথলজি চায়না এগ্রিকালচারাল ইউনিভার্সিটি, বেইজিং; ব্যাচেলর ইন এগ্রিকালচার বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল ইউনিভার্সিটি; CGPA- 3.42; IELTS – 6 Publications-7.

বিদেশি বৃত্তি পেতে যা জানা জরুরি

কলেজে পড়ার খরচ বেশি
যুক্তরাষ্ট্রে ২০২১ সালে ২ কোটির বেশি শিক্ষার্থী কলেজে ভর্তি হয়েছেন। অনেক শিক্ষার্থীকেই টিউশন ফি, আবাসন, বই ও অন্যান্য সরঞ্জাম বাবদ অনেক অর্থ ব্যয় করতে হয়। আর এসব কিছুরই মূল্য অনেক বেড়ে গেছে। ক্রমবর্ধমান এই ব্যয়ের সঙ্গে অনেকেই তাল মেলাতে পারেন না। এ কারণে অনেক শিক্ষার্থীর জন্য উচ্চশিক্ষা গ্রহণ কঠিন হয়ে পড়েছে।

১৯৯৮ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে অসংখ্য কলেজ লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হওয়া শুরু করে। এরপরের বছরগুলোয় অতিরিক্ত অর্থ আয়ের আশায় আরও অনেক কলেজ লাভজনক প্রতিষ্ঠানের মডেল অনুসরণ করেছে।

ডিগ্রি দেওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠিত কলেজগুলোকেও এখন তালিকাভুক্ত হতে অনেক অর্থ ব্যয় করতে হয়। আর এই ব্যয় নির্বাহের জন্য কলেজগুলো শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি বাড়িয়ে দেয়। এটাও পড়াশোনার খরচ বাড়ার অন্যতম একটি কারণ। আর উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবন নির্মাণ, কর্মী ও প্রযুক্তির খরচও আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে।

বৃত্তি যে কারণে দরকার
যুক্তরাষ্ট্রের ব্যুরো অব লেবার স্ট্যাটিসটিকসের তথ্য অনুযায়ী, স্নাতক ডিগ্রিধারী প্রার্থীরা গড়ে প্রতি সপ্তাহে হাইস্কুল ডিগ্রিধারীদের চেয়ে ৫২৫ ডলার (প্রায় ৫৪ হাজার ৭১৩ টাকা) বেশি আয় করতে পারেন।

এ কারণে কলেজ শিক্ষার অর্থায়নের জন্য অনেক শিক্ষার্থী ও পরিবার বৃত্তির কথা ভাবেন। কারণ, বৃত্তি পেলে ওই শিক্ষার্থীর টিউশন ফিসহ শিক্ষাসংক্রান্ত অন্যান্য খরচ মওকুফ হয়ে যায়। আর ওই শিক্ষার্থীর পরিবারকেও কোনো ধরনের ঋণ করতে হয় না এবং পারিবারিক সঞ্চয়ও ভেঙে ফেলতে হয় না।

 বিদেশি বৃত্তি পেতে যা জানা জরুরি

ছবি: সায়েন্সেস পো ইউনিভার্সিটির ওয়েসাইট থেকে নেওয়া

কলেজের বৃত্তি
যেকোনো বৃত্তি পাওয়ার আগে নিজেকে প্রস্তুত করে নিতে হবে। একটি আকর্ষণীয় জীবনবৃত্তান্ত তৈরি করতে হবে। এই জীবনবৃত্তান্তে অবশ্যই পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ ও স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা ও নেতৃত্বের দক্ষতার ওপর জোর দিতে হবে। কারণ, এটাই প্রার্থীর আগ্রহকে প্রতিফলিত করবে।

যদি কোনো বিষয়ের ওপর ফোকাস করতে সমস্যা হয় বা হিসাব-নিকাশের প্রয়োজন হয়, তাহলে দ্রুত তা সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। এ বিষয়ে সহযোগিতা করার জন্য কিছু ওয়েবসাইট আছে। সেখান থেকেও সহযোগিতা নিয়ে সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। এরপর যত দ্রুত সম্ভব বৃত্তি খুঁজতে হবে।

যোগ্যতা অনুযায়ী বৃত্তি খুঁজতে হবে
যোগ্যতা অনুযায়ী বৃত্তি খুঁজে পাওয়ার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হলো ইন্টারনেট। কারণ, অনেক স্কলারশিপ ওয়েবসাইটে ওই বৃত্তি পাওয়া যোগ্যতা উল্লেখ করা থাকে। তা দেখে ওই বৃত্তির জন্য আবেদন করা যাবে কি না, তা সহজেই বোঝা যায়। এ ছাড়া অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে আগ্রহ, বিষয় ও যোগ্যতা নির্বাচন করে বৃত্তির তথ্য পাওয়া যায়। এতে সময় কম ব্যয় হয়। কারণ, শিক্ষার্থী যে বিষয়ে বৃত্তি পেতে ইচ্ছুক, তা নির্বাচন করে দিলে কেবল ওই বিষয়ের বৃত্তির তথ্যই দৃশ্যমান হবে। অযথা একাধিক বৃত্তির তথ্য দেখে সময় ব্যয় হয় না।

আবেদনে যা দরকার
আবেদনের জন্য যা যা প্রয়োজন, তা আগে ভালো করে বুঝে নিতে হবে। ওই স্কুল–কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তির নিয়ম জেনে নিতে হবে। যেমন কলেজে চার ক্যাটাগরিতে বৃত্তি দেওয়া হয়। এগুলো হলো—ফেডারেল অনুদান (৪৭ শতাংশ), স্কুল বৃত্তি (৩৫ শতাংশ), প্রাইভেট স্কলারশিপ (৩৫ শতাংশ) ও রাষ্ট্রীয় অনুদান (৮ শতাংশ)। প্রতিটি ক্যাটাগরির জন্য আবেদনে আলাদা আলাদা প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

ফেডারেল অনুদানের জন্য আবেদন করতে হলে ফ্রি অ্যাপ্লিকেশন ফর ফেডারেল স্টুডেন্ট এইড (এফএএফএসএ) ফরম পূরণ করতে হয়। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে একটি প্রবন্ধসহ অন্যান্য উপকরণ জমা দিতে হয়।

আবার প্রাইভেট স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে হলে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো ওই প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভর করে। এ কারণে আবেদনের যোগ্যতা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয় মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। সেই সব যোগ্যতা আবেদনকারীর পূরণ হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে।

আবেদনের প্রস্তুতি
আবেদনকারী কোন বৃত্তির জন্য যোগ্য, তা নিশ্চিত জানা হলে আবেদন করতে কী কী নথি ও বিষয় প্রয়োজন, সে দিকে মনোযোগ দিতে হবে। যেসব বৃত্তির জন্য আবেদন করা যাবে, আবেদনের সময়সীমা ও আবেদনে কী কী লাগবে, তার একটা তালিকা তৈরি করে নিতে হবে।

শিক্ষাগত যোগ্যতার মার্কশিট ও লেটারস অব রেকমেন্ডেশনসহ আবেদনের জন প্রয়োজনীয় উপকরণ গুছিয়ে হাতের কাছে রাখতে হবে, যেন প্রয়োজন হলেই তা দিয়ে দেওয়া যায়।

সবশেষে লেখার দক্ষতা বাড়াতে হবে। কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রে চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো—গ্রেড, পাঠ্যক্রম, পরীক্ষার স্কোর ও প্রবন্ধ লেখা। চার নম্বর বিষয়টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এর দক্ষতার ওপর নির্ভর করছে আবেদন গ্রহণ হবে কি না। প্রবন্ধ লেখার দক্ষতা বাড়াতে বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে লেখার অনুশীলন করতে হবে। ইন্টারনেটসহ নানা উৎস থেকে নমুনা প্রবন্ধ পর্যালোচনা করতে হবে।

নিউজিল্যান্ডে বৃত্তি নিয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ

যোগ্যতা
স্নাতকের জন্য উচ্চমাধ্যমিকে এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ের জন্য স্নাতকে ভালো ফল থাকতে হবে। ওয়াইকাটো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হবে। মেধার ভিত্তিতে এই বৃত্তি দেওয়া হয়। ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সনদ থাকতে হবে।

মেধার ভিত্তিতে এই বৃত্তি দেওয়া হয়।

মেধার ভিত্তিতে এই বৃত্তি দেওয়া হয়।
ছবি: ওয়াইকাটো বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া

শুরুতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হবে। স্পনসরের মাধ্যমে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় পড়বেন না।

সুযোগ-সুবিধা
এই বৃত্তির আর্থিক মূল্য প্রায় ১০ লাখ টাকা (১৫ হাজার নিউজিল্যান্ড ডলার)।

আবেদন যেভাবে
প্রথমে আবেদনকারীদের ওয়াইকাটো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হবে। এ জন্য ভর্তির আবেদন করতে হবে। এই লিংকে যে বিষয়ে পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক, তার বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে।

এই বৃত্তির আওতায় ওয়াইকাটো বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে থাকা যেকোনো বিষয়ে পড়াশোনা করা যাবে।

এই বৃত্তির আওতায় ওয়াইকাটো বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে থাকা যেকোনো বিষয়ে পড়াশোনা করা যাবে।
ছবি: ওয়াইকাটো বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেসবুক পেজ থেকে নেওয়া

ভর্তির আবেদন গ্রহণ হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার নিয়ে বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হবে। ওয়াইকাটো বিশ্ববিদ্যালের ওয়েবসাইটের এই লিংকে গিয়ে Next Step-এ ক্লিক করে আবেদন করতে হবে। এই লিংকে বৃত্তির বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।

জাপানে বিনা মূল্যে ইন্টার্নশিপের সুযোগ

সুযোগ-সুবিধা

রিসার্চ ইন্টার্নশিপপ্রাপ্তদের প্রতি কর্মদিবসে ২ হাজার ৪০০ জাপানি ইয়েন (প্রায় ১ হাজার ৮৪৫ টাকা) দেওয়া হবে। এ ছাড়া ফ্রি ভিসা সাপোর্ট, ওআইএসটির শাটল বাসের পাস, ইন্টার্নশিপের জন্য জাপানে যাতায়াত বিমান টিকিট, আবাসন ও ইনস্যুরেন্সের সুবিধা আছে।

ওআইএসটি বছরে দুবার বিদেশি শিক্ষার্থীদের এই ইন্টার্নশিপের সুযোগ দেয়।

ওআইএসটি বছরে দুবার বিদেশি শিক্ষার্থীদের এই ইন্টার্নশিপের সুযোগ দেয়। 
ছবি: ওআইএসটির ফেসবুক পেজ থেকে নেওয়া

আবেদনের যোগ্যতা

  • যেকোনো দেশের শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারবেন।
  • স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
  • শিক্ষাজীবনে ভালো ফল থাকতে হবে।
  • ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা থাকতে হবে।

প্রয়োজনীয় নথিপত্র

  • স্টেটমেন্ট অব পারপাস (৪০০ শব্দ)
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার মার্কশিট (ইংরেজিতে)
  • পাসপোর্ট ও জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
  • রিকমেন্ডেশন লেটার
  • ছবি

আবেদন যেভাবে
আগ্রহী প্রার্থীদের ওআইএসটির ওয়েবসাইটের এই লিংক থেকে ইন্টার্নশিপ–সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে হবে। এরপর এই ওয়েবসাইটে লগইন করার পর ফরম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।

আবেদনের শেষ সময়: ১৫ এপ্রিল ২০২৩।

ফিনল্যান্ডে বৃত্তি নিয়ে স্নাতকোত্তর পড়তে চান

  • অর্থনীতি ও ব্যবসায় প্রশাসন
  • শিক্ষা
  • হেলথ অ্যান্ড বায়োমেডিকেল সায়েন্সেস
  • টেকনোলজি অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং
  • ন্যাচারাল সায়েন্সেস
  • সোশ্যাল সায়েন্সেস অ্যান্ড হিউম্যানিটিস
  • সুযোগ–সুবিধা

    মোট তিন ক্যাটাগরিতে এই বৃত্তি দেওয়া হবে। প্রথম ক্যাটাগরিতে দুই বছর মেয়াদি প্রোগ্রামের জন্য টিউশন ফি ফ্রি। দ্বিতীয় ক্যাটাগরিতে দুই বছর মেয়াদি প্রোগ্রামের জন্য টিউশন ফি ৫০ শতাংশ ফ্রি। আর তৃতীয় ক্যাটাগরি হলো প্রথম বছর ভালো ফলের ভিত্তিতে দ্বিতীয় বছর ইনসেনটিভ বৃত্তি।

    মোট তিন ক্যাটাগরিতে এই বৃত্তি দেওয়া হবে।

    মোট তিন ক্যাটাগরিতে এই বৃত্তি দেওয়া হবে।
    ছবি: তুরকু বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া

    যোগ্যতা

    • ১. নিজ দেশে স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন হতে হবে।
    • ২. স্নাতক ডিগ্রি ১৮০ ইউরোপীয়ান ক্রেডিটের সমমান হতে হবে। অথবা অন্তত তিন বছর মেয়াদি ডিগ্রি হতে হবে।

    আগ্রহীদের ১৮ জানুয়ারির মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

    আগ্রহীদের ১৮ জানুয়ারির মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
    ছবি: তুরকু বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া

    • ৩. যে বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন হয়েছে সে–সংক্রান্ত বিষয়ে স্নাতকোত্তরের জন্য আবেদন করতে হবে।
    • ৪. প্রতি বিষয়ে আবেদনের জন্য আলাদা আলাদা যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতাও লাগবে। এই ওয়েবসাইটে বিষয়ভিত্তিক যোগ্যতা ও ভাষাগত যোগ্যতার বিবরণ দেখে নিতে হবে।

    আবেদন যেভাবে

    আগ্রহী প্রার্থীদের এই ওয়েবসাইট থেকে বৃত্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে হবে। এরপর একই ওয়েবসাইটের এই লিংকে ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। আবেদনের পদ্ধতি একই লিংকে থেকে জানা যাবে।

সেরা ১৬টি ফুল ফ্রি বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে চান

এই বৃত্তি যুক্তরাষ্ট্র সরকারের একটি ফুল ফ্রি স্কলারশিপ। স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে বিদেশি শিক্ষার্থীদের এই বৃত্তি দেওয়া হয়। ফুলব্রাইট বৃত্তির সুবিধার মধ্যে রয়েছে যাতায়াত ভাতা, শিক্ষাদান ও সংশ্লিষ্ট একাডেমিক ফি, মাসিক বৃত্তি, বইপত্র ক্রয়ের ভাতা, ভিসা ফি ও স্বাস্থ্যবিমা।

এই বৃত্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

২. ফুলব্রাইট স্কলার প্রোগ্রাম
এক বছর মেয়াদি এই বৃত্তি স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে বিদেশি শিক্ষার্থীদের এই বৃত্তি দেওয়া হয়। ফুলব্রাইট স্কলার প্রোগ্রাম সুবিধার মধ্যে রয়েছে যাতায়াত ভাতা, গবেষণা ভাতা, মাসিক বৃত্তি, ভিসা ফি ও স্বাস্থ্যবিমা।

এই বৃত্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

সেরা ১৬টি ফুল ফ্রি বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে চান

ছবি: হামফ্রে ফেলোশিপের ফেসবুক পেজ থেকে নেওয়া

৩. হিউবার্ট এইচ হামফ্রে ফেলোশিপ
হিউবার্ট এইচ হামফ্রে ফেলোশিপ এক বছর মেয়াদি ও এটি সরকারি ও বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত পেশাজীবীদের দেওয়া হয়। হামফ্রে কর্মসূচি প্রয়াত মার্কিন সিনেটর ও ভাইস প্রেসিডেন্ট হিউবা‍র্ট এইচ হামফ্রের স্মৃতি ও কৃতিত্বের প্রতি সম্মান জানাতে ১৯৭৮ সালে চালু করা হয়।

এই ফেলোশিপের আওতায় নির্ধারিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পূর্ণ টিউশন ফি দেওয়া হয়। প্রয়োজন হলে প্রাক্‌-একাডেমিক ইংরেজি ভাষা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এ ছাড়া জীবনযাত্রার ব্যয় ভাতা; এককালীন সেটলিং ভাতা; দুর্ঘটনা ও অসুস্থতাজনিত ব্যয় ভাতা; বই কেনার খরচ; কম্পিউটার কেনার জন্য এককালীন ভাতা; বিমান ভ্রমণ ভাতা (প্রোগ্রামের জন্য যুক্তরাষ্ট্র থেকে আন্তর্জাতিক ভ্রমণ ও প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ইভেন্টে অভ্যন্তরীণ ভ্রমণ) ও ফেলোশিপের জন্য প্রয়োজনীয় পেশাদার উন্নয়ন ভাতা (যেমন ফিল্ড ট্রিপ, পেশাদার পরিদর্শন ও সম্মেলন) দেওয়া হয়।

এই ফেলোশিপ–সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

৪. স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ
এটি একটি বহুল পরিচিত বৃত্তি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাইট হেনেসি স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ ১০০টি ফুল ফ্রি বৃত্তির ঘোষণা দিয়েছে। স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে এই বৃত্তি দেওয়া হবে।

এই বৃত্তির আওতায় যাতায়াত ভাতা, ভ্রমণ ভাতা, টিউশন ফি ও জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহের মাসিক ভাতা দেওয়া হয়।

এই বৃত্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

৫. ইয়েল ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি পর্যায়ে এই বৃত্তি দেওয়া হয়। এই বৃত্তির আওতায় যাতায়াত ভাতা, টিউশন ফি, আবাসন, খাবার, ভ্রমণ ভাতা ও প্রথম বছরে দুই হাজার ডলারসহ স্বাস্থ্যবিমার সুযোগ দেওয়া হয়।

এই বৃত্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

আরও পড়ুন

স্নাতকোত্তরে বৃত্তি দিচ্ছে যুক্তরাজ্যের নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশসহ আফ্রিকা, দক্ষিণ এশিয়া ও কমনওয়েলথভুক্ত নির্ধারিত দেশের শিক্ষার্থীরা এ্ই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।

৬. বিল গেটস স্কলারশিপ
এক শিক্ষাবর্ষে তিন শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীকে বিল গেটস স্কলারশিপ দেওয়া হয়। এই বৃত্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনাসহ সব ধরনের খরচ দেওয়া হয়।

এই বৃত্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

৭. ইউনিভার্সিটি অব নিউ হ্যাভেন স্কলারশিপ
ইউনিভার্সিটি অব নিউ হ্যাভেন প্রতিবছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের ফুল ফ্রি বৃত্তি দেয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শুধু স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এবার বৃত্তি দেওয়া হবে।

এই বৃত্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

আরও পড়ুন

ফিনল্যান্ডে বৃত্তি নিয়ে স্নাতকোত্তর পড়তে চান

তুরকু বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ছয়টি বিষয়ে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এই বৃত্তি দেওয়া হবে।

৮. এএইউডব্লিউ ইন্টারন্যাশনাল ফেলোশিপ
এএইউডব্লিউ ইন্টারন্যাশনাল ফেলোশিপ প্রোগ্রাম একটি ফুল বৃত্তি বৃত্তি। আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটি উইমেন এই বৃত্তি দেয়। নারীদের জন্য এটি দারুণ একটি বৃত্তি। স্নাতকোত্তর, ডক্টরাল, পোস্ট ডক্টরাল পর্যায়ে এই বৃত্তি দেওয়া হয়।

এই বৃত্তির আওতায় স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ২০ হাজার ডলার, ডক্টরাল পর্যায়ে ২৫ হাজার ডলার ও পোস্ট ডক্টরাল পর্যায়ে ৫০ হাজার ডলার অনুদান দেওয়া হয়।

এই বৃত্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

৯. বোস্টন ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপ ও বোস্টন ইউনিভার্সিটি প্রেসিডেন্সিয়াল স্কলারশিপ নামে দুই ধরনের বৃত্তি দেওয়া হয়। ট্রাস্টি স্কলারশিপে টিউশন ফি ফ্রি ও প্রেসিডেন্সিয়াল স্কলারশিপে বার্ষিক ২৫ হাজার ডলার অনুদান দেওয়া হয়। স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি পর্যায়ে এই বৃত্তি দেওয়া হয়।

এই বৃত্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

আরও পড়ুন

ওবামা ফাউন্ডেশনের বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার সুযোগ

ওবামা ফাউন্ডেশনের বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার সুযোগ

১০. হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি এমবিএ স্কলারশিপ যুক্তরাষ্ট্রের জনপ্রিয় বৃত্তিগুলোর মধ্যে অন্যতম। এমবিএ প্রোগ্রাম এই বৃত্তি দেওয়া হয়।

দুই বছর মেয়াদি এই বৃত্তির আওতায় ৭৫ শতাংশ টিউশন ফি, ভ্রমণ ও আবাসন ভাতা দেওয়া হয়।

এই বৃত্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

১১. গুগল স্কলারশিপ
গুগল যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে থাকে। ২০২২ সালে এই প্রতিষ্ঠান প্রায় এক লাখ বিদেশি শিক্ষার্থীর জন্য বৃত্তির ঘোষণা দিয়েছে।

এই বৃত্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

আরও পড়ুন

এডিবি-জেএসপি বৃত্তি নিয়ে ১০ দেশে পড়ার সুযোগ

যুক্তরাষ্ট্র, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, চীন, ভারত, জাপান, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডের ২৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা বিনা মূল্যে পড়ালেখার সুযোগ পাবেন।

১২. জর্জিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ
আটলান্টার জর্জিয়া ইউনিভার্সিটি স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি পর্যায়ে বিদেশি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেয়।

এই বৃত্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

এ ছাড়া বিদেশি কলেজ পর্যায় এবং স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের আওতায় যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দেওয়া হয়। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—

সুসি স্টুডেন্ড লিডারশিপ প্রোগ্রাম
ছয় মাস মেয়াদি এই প্রোগ্রামে বিনা মূল্যে পড়াশোনা করা যায়। নারী ও পুরুষ উভয়েই এই প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য আইইএলটিএস/ টোফেল স্কোরের প্রয়োজন নেই। এই প্রোগ্রামের আওতায় ভিসা ফি, ভ্রমণ ভাতা, মাসিক ১ হাজার ৫০০ ডলার বৃত্তি, খাবার, আবাসন ও যোগাযোগের খরচ দেওয়া হয়।

সুসি স্টুডেন্ড লিডারশিপ প্রোগ্রামের বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইটে জানা যাবে।

আরও পড়ুন

সিসিআই বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার সুযোগ

২০২০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের ৬৬ শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে স্থানীয় পর্যায়ের বিভিন্ন কলেজে অধ্যয়নের জন্য বৃত্তি পেয়েছেন।

ইউপিজি লিডারশিপ প্রোগ্রাম
বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ইউপিজি (ইউনাইটেড পিপল গ্লোবাল) লিডারশিপ প্রোগ্রামের আওতায় বৃত্তি দেওয়া হয়। ৩০টি দেশ থেকে মোট ৬০ জনকে এই বৃত্তি দেওয়া হয়।

এই প্রোগ্রামের বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইটে জানা যাবে।

কমিউনিটি সল্যুশনস এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম
চার মাস ফেলোশিপসহ এক বছর মেয়াদি এই প্রোগ্রামের আওতায় ভিসা সাপোর্ট, নিজ দেশ থেকে যাতায়াতে বিমানের টিকিট, মাসিক ভাতা এবং দুর্ঘটনা ও স্বাস্থ্যবিমা দেওয়া হয়। এই প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য আইইএলটিএস/ টোফেল স্কোরের প্রয়োজন নেই।

এই প্রোগ্রামের বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইটে জানা যাবে।

সেরা ১৬টি ফুল ফ্রি বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে চান

ছবি: সিসিআইয়ের ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া

হ্যানসেন লিডারশিপ ইনস্টিটিউট প্রোগ্রাম
এই ইনস্টিটিউট বিদেশি শিক্ষার্থীদের তিন সপ্তাহব্যাপী এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের সুযোগ দেয়। এই প্রোগ্রামের আওতায় আবাসন, স্বাস্থ্যবিমা, পরিবহনের সুবিধা, প্রোগ্রামের সরঞ্জাম, খাবার, ভিসা ফি ও নিজ দেশ থেকে যাতায়াতে বিমান টিকিট দেওয়া হয়।

এই প্রোগ্রামের বিস্তারিত তথ্য এই ওয়েবসাইটে জানা যাবে।